Friday, January 12, 2018

পুরুষদের জন্য সতর্কতা।যে অভ্যাসের কারণে গোপননাঙ্গ ছোট হয় বলছে গবেষকরা ছেলেরা অবশ্যই পড়বেন কাজে লাগবে।




একেবারে ধূমপান করবেন না। না, এটা কোনও জ্ঞান দেওয়া নয়। ধূমপান করলে আর ফুসফুস কিংবা হার্টের বারোটা বাজবে না। বরং আরও ভয়ঙ্কর কিছু ঘটতে পারে। যেটা শুনলে হয়তো একবার হলেও সিগারেট ছাড়া কথা ভাবাবে যে কোনও পুরুষদের। গবেষণা বলছে, নিয়মিত ধূমপানে ক্রমশ ছোট হতে পারে পুরুষাঙ্গ। অবাক শুনতে লাগলেও এটাই সত্যি। সম্প্রতি বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ মেডিসিন এমনটাই গবেষণা তথ্য প্রকাশ করেছে।ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর একথা জানেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। কারণ, সিগারেটের প্যাকেটের গায়েই লেখা থাকে সতর্কীকরণ ‘স্মোকিং কিলস’।

ধূমপায়ী২০০ পুরুষের ওপর টানা কিছু দিন ধরে গবেষণার পর, রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়। তাতে দেখা গিয়েছে ধূমপায়ী প্রত্যেক পুরুষের কাছ থেকে পাওয়া ফিডব্যাক এক-ই। প্রত্যেকেই একবাক্যে স্বীকার করেছেন পুরুষাঙ্গা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা।

ছোট মানে, স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গের যে মাপ, তা ছোট হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন না গবেষকরা। কিন্তু, যৌন উত্তেজনায় পুরুষাঙ্গ যতটা দীর্ঘ আগে হত, ক্রমে তা আর হবে না। ক্রমে পুরুষাঙ্গ সঙ্কুচিত হয়ে পড়বে।

এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও দিয়েছেন গবেষকরা। পুরুষাঙ্গ হচ্ছে ইলাস্টিকের মতো। উত্তেজনায় স্বাভাবিক অবস্থার তুলনায় কয়েকগুণ বাড়ে। এবং, বাড়টা নির্ভর করে পুরুষাঙ্গ -এ রক্তসঞ্চালনের ওপর।

ধূমপানে হার্টের যেমন ক্ষতি হয়, তেমনি ক্ষতি হয়-এর রক্তসংঞ্চালন পথের। ফলে, রক্তসঞ্চালনের পথে বাধা সৃষ্টি হয়। যে কারণে, যৌন উত্তেজনাতেও আগের মতো পুরুষাঙ্গ আর বাড়ে না

আরো পড়ুন

সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের গোপনাঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে কেন- জানলে চমকে যাবেন

সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের গোপনাঙ্গদাঁড়িয়ে থাকে। সম্প্রতি এর কারণ বিশ্লেষণ করেছেন গবেষকরা। পুরুষেরা ভোরে যৌনতায় আগ্রহী হলেও নারী এ সময় যৌনতায় সেভাবে আগ্রহী থাকে না। এর মূল কারণ টেস্টোস্টেরন হরমোন বলে মনে করছেন তারা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

রাতে যখন নারী ভালোবাসার পরিপূর্ণ স্বাদ নিতে চান তখন পুরুষ ঘুমে ঢুলতে থাকে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এর কারণ হলো নারী ও পুরুষের হরমোনের পার্থক্য। আর এ পার্থক্যের কারণেই উভয়ের দেহঘড়ি একত্রে চলে না। গবেষকরা এক্ষেত্রে কয়েকটি সময়ের বর্ণনা করেছেন, যে সময়ে নারী-পুরুষের হরমোনের পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।

ভোর ৫টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোন সর্বাধিক থাকে। দিনের অন্য সময়ের তুলনায় এ মাত্রা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি। এ সময় নারীও টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন করে। তবে তা অতি সামান্য মাত্রায়।

সকাল ৬টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে না। ঘুম যত লম্বা হয় হরমোনটির প্রভাবও তত বেশি হয়। আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, পাঁচ ঘণ্টার বেশি ঘুম পুরুষের হরমোনটির মাত্রা ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।

সকাল সাতটায় যদি কোনো পুরুষ ঘুম থেকে উঠে তখন তার দেহে যতখানি টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা থাকে সর্বাধিক। কিন্তু একজন নারীর সে সময় সবচেয়ে কম থাকে। অন্যদিকে দিন শেষে পুরুষের এ হরমোনটির মাত্রা সবচেয়ে কমে যায় আর নারীর সবচেয়ে বেশি থাকে। আর এ কারণেই সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের গোপনাঙ্গদাঁড়িয়ে থাকে।

No comments:

Post a Comment

Wikipedia

Search results

Popular Posts