ক্রমেই অসামাজিক কার্যকলাপের থিম সেন্টারে পরিণত হচ্ছে রাজধানী ঢাকা। দিন দিন আধুনিকতার সাথে সাথে বেড়ে চলেছে বিভিন্ন প্রকার অসামাজিক কার্যকলাপ। শুধু রাতের আধারেই নয়! ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এ ব্যবসা চলছে দিনের আলোতেও। তবে এটা নতুন কিছু নয়!
এর মধ্যে বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে আবাসিক হোটেলের নামে দেহ ব্যবসা। রাজধানীর মহাখালী ডিওএইচএস, গুলশান, বনানী লালমাটিয়া, দিলু রোড, ইস্কাটন রোড, সেন্ট্রাল রোড, মোহম্মদপুর, রামপুরা, শান্তিনগর, উত্তরা, কাকলী, কালাচাঁদপুর এলাকায় এ ব্যবসা চলছে বলে জানা গেছে। তবে ভিআইপি এলাকায় যৌন ব্যবসা পরিচালিত হয় বিশেষ গোপনীয়তার সাথে ভিন্ন আঙ্গিকে!
প্রায় প্রতিদিনই রাজধানীর কোন না কোন এলাকার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে নারী-পুরুষকে আটক করছে পুলিশ।
সম্প্রতি তেমনি রাজধানীর বাড্ডায় ও খিলক্ষেত থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে দেহ ব্যবসার অভিযোগে দালাল ও খদ্দেরসহ তিন মেয়েকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরের দিন ডিএমপি দোষীদের আদালতে পাঠালে আদালতে তাদের দোষ শিকার করলে জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়। মুক্তি পেয়ে আবরও ফিরে যায় পুরানো পেশায়।
এ বিষয়ে ডিবির যুগ্ম কমিশনার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, ধরা পড়ার পর আমাদের সংস্লিষ্ট আইয়ের মাধ্যমে সামান্য কিছু জরিমানা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। ভিকটিম যদি শিকার করে তাকে দিয়ে জোরপূর্বক দেহ ব্যবসা করা হয়েছে সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ধারা বা আইনের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হয়। তবে দেহ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ পুলিশ কোন ধারায় মামলা দিবে তা ঠিক হয় মাসওয়ারার উপর।
No comments:
Post a Comment